সিপ্লাস ডেস্ক: পদ্মা নদীর শিমুলিয়া ও মাঝিকান্দি ফেরি রুটে তীব্র স্রোতের কারণে অনির্দিষ্টকালের জন্য ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) মাঝিকান্দি ঘাটের ব্যবস্থাপক মো. সালাউদ্দিন।
রোববার (১৯ জুন) রাত ১০টা থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। এই নৌপথে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ থাকবে বলে জানান মো. সালাউদ্দিন।
তিনি বলেন, নদীতে পানি বৃদ্ধি ও তীব্র স্রোতের কারণে ফেরি চলতে বিঘ্ন ঘটে। এতে করে দুর্ঘটনা এড়াতে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। নদীর পানি ও স্রোত কমলে ফেরি চলাচল আবার পুনরায় শুরু করবে।
বিআইডব্লিউটিসির সূত্রে জানা যায়, রাতে শিমুলিয়া ও কাওড়াকান্দি ঘাটের ফেরি চলাচল বন্ধ থাকে। এতে করে এই রুটে যানবাহন পারাপার হয়। দক্ষিণাঞ্চলের ২১টি জেলার যানবাহন ঢাকায় যেতে এই নদীপথটি ব্যবহার করে।
রোববার সন্ধ্যার পর থেকে নৌপথের বিভিন্ন স্থানে স্রোত ও ঢেউয়ের কারণে চালকদের ফেরি চালাতে বিঘ্ন সৃষ্টি হচ্ছিল। ফলে সন্ধ্যায় যেসব ফেরি জাজিরা প্রান্তের সাত্তার মাদবর–মঙ্গলমাঝির ঘাটে গিয়েছিল, সেগুলো শিমুলিয়ায় ফেরার পর থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়।
এদিকে, রোববার ভোরের দিকে দুই ফেরির সংঘর্ষে একজন নিহত হয়েছেন। এ সময় একজন নিখোঁজ ও আহত হয়েছেন অন্তত ১৫ জন।
তিনি বলেন, নদীতে পানি বৃদ্ধি ও তীব্র স্রোতের কারণে ফেরি চলতে বিঘ্ন ঘটে। এতে করে দুর্ঘটনা এড়াতে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। নদীর পানি ও স্রোত কমলে ফেরি চলাচল আবার পুনরায় শুরু করবে।
বিআইডব্লিউটিসির সূত্রে জানা যায়, রাতে শিমুলিয়া ও কাওড়াকান্দি ঘাটের ফেরি চলাচল বন্ধ থাকে। এতে করে এই রুটে যানবাহন পারাপার হয়। দক্ষিণাঞ্চলের ২১টি জেলার যানবাহন ঢাকায় যেতে এই নদীপথটি ব্যবহার করে।
রোববার সন্ধ্যার পর থেকে নৌপথের বিভিন্ন স্থানে স্রোত ও ঢেউয়ের কারণে চালকদের ফেরি চালাতে বিঘ্ন সৃষ্টি হচ্ছিল। ফলে সন্ধ্যায় যেসব ফেরি জাজিরা প্রান্তের সাত্তার মাদবর–মঙ্গলমাঝির ঘাটে গিয়েছিল, সেগুলো শিমুলিয়ায় ফেরার পর থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়।
এদিকে, রোববার ভোরের দিকে দুই ফেরির সংঘর্ষে একজন নিহত হয়েছেন। এ সময় একজন নিখোঁজ ও আহত হয়েছেন অন্তত ১৫ জন।