শনিবার (২ জুলাই) দুপুরে তাকে আটক করা হলেও রাতে তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়। এর আগে আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগে রেহনুমার স্বামী নওশাদুল আমিন ও তার শাশুড়িকে আসামি করে মামলা করেন রেহনুমার বাবা তারেক ইমতিয়াজ।
পাহাড়তলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, শনিবার রাতে রেহনুমার বাবা আত্মহত্যা প্ররোচনার অভিযোগে মামলা করেছেন। ওই মামলায় নওশাদ আমিনকে গ্রেফতার দেখিয়ে আজ (রোববার) সকালে আদালেত পাঠানো হয়েছে। তার তিনদিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়েছে।
শনিবার সকাল ১০টায় নগরীর পাহাড়তলী থানা পুলিশ রেহনুমার মরদেহ উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে। রেহনুমার দুই বছরের একটি কন্যা সন্তান রয়েছে। রেহনুমার পরিবারের দাবি, এটি হত্যাকাণ্ড। রেহনুমা চসিকের আরেক প্রয়াত কাউন্সিলর ও সাবেক আওয়ামী লীগ নেতা তারেক সোলায়মান সেলিমের ভাতিজি।
রেহনুমার বাবা তারেক ইমতিয়াজ বলেন, বিয়ের পর থেকে নানান বিষয়ে আমার মেয়েকে নির্যাতন করতো। তারপরেও ইজ্জত সম্মানের কারণে মুখবুঝে ছিলাম। এখন আমার মেয়েকে হত্যা করা হয়েছে। খবর পেয়ে আমরা গিয়ে মেয়ের মরদেহ বিছানায় পেয়েছি। আমার মেয়েকে তারা নির্যাতন করে মেরেছে।