চুক্তির আওতায় ১০০টি কোম্পানির বিমানে টার্মিনাল বসাবে স্টারলিংক। এতে স্যাটেলাইট ব্রডব্যান্ড কানেকশনের কারণে একদিকে যেমন পৃথিবীর প্রত্যন্ত এলাকায় হাইস্পিড ইন্টারনেট পৌঁছে যাবে, অন্যদিকে বাণিজ্যিক বিমানে আগের চেয়ে কম খরচে হাইস্পিড ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ পাবেন যাত্রীরা।
২০২১ সালে এক টুইট বার্তায় স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক জানিয়েছিলেন, একাধিক বিমান সংস্থার সঙ্গে ইন্টারনেট পরিষেবার চুক্তি স্বাক্ষরের জন্য আলোচনা শুরু করেছে স্টারলিংক।এক বিবৃতিতে বিমান সংস্থা জেএসএক্স জানায়, স্যাটেলাইট ইন্টারনেট সুবিধা চালু হওয়ার পর জেএসএক্স যাত্রীদের কাছে বিমানে ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য অতিরিক্ত খরচ নেবে না। ইন্টারনেট সেবা ব্যবহারের জন্য কোনো রকম লগইনেরও প্রয়োজন হবে না।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, বিমানে ইন্টারনেট পরিষেবা দেওয়ার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল কমিউনিকেশনের কাছ থেকে বিশেষ অনুমতি নিয়েছে স্পেসএক্স। জানা গেছে, ইতোমধ্যে দুটি বিমানে স্টারলিংক স্যাটেলাইট ইন্টারনেটের পরীক্ষামূলক ব্যবহার শুরু করেছে স্পেসএক্স।