যুবলীগের সমবায় বিষয়ক সম্পাদক এস এম গোলাম কিবরিয়া শামীম ওরফে জি কে শামীমকে আটকের পর কড়া প্রহরায় র্যাব-১ কার্যালয়ে নেয়া হয়েছে।
শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাকে র্যাব কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।
এর আগে দুপুরে সুনির্দিষ্ট চাঁদাবাজি ও টেন্ডারবাজির অভিযোগে শামীমকে আটক করে র্যাব। আটক করা হয় আরও সাতজনকে। এ সময় কার্যালয়ের ভেতর থেকে বিদেশি মুদ্রা, মদ, একটি আগ্নেয়াস্ত্র, মাদক, নগদ অর্থ, ২০০ কোটি টাকার এফডিআর চেক উদ্ধার করা হয়।
র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম বলেন, জি কে শামীমের মায়ের কোনো ব্যবসা নেই, কিন্তু তার নামে ১৪০ কোটি টাকার এফডিআর ছিল। যে সাতটি অস্ত্র পাওয়া গেছে এগুলো চাঁদাবাজি ও টেন্ডারবাজির কাজে ব্যবহার করা হয়েছে। জব্দ করা টাকা ঠিকাদারি ব্যবসার আড়ালে অবৈধ উপায়ে আয় করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
এছাড়া শামীমের অস্ত্রের লাইসেন্স থাকলেও অবৈধ ব্যবহারের অভিযোগ ছিল বলে জানিয়েছেন র্যাবের এই নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।